ভূমিকা> ফারিয়া নামের মেয়েটির যে চিত্র বর্ণনা করলাম, আমাদের সমাজে এমন অনেক ফারিয়া আর তার পরিবার আছে, যারা একই সাথে ধার্মিক আবার অধার্মিক। নিজেকে মুসলমান তো পরিচয় দেয়। কিন্তু ধর্মীয় বিধি বিধান পালন করা থেকে যোজন যোজন দূরত্বে অবস্থান করে। হক-পন্থী উলামায়ে কেরামের সাথে তাদের সম্পর্ক হয় না। ধর্ম তাদের কাছে সমাজের বিভিন্ন উৎসবের মতো […]
Read MoreArchive: ডিসেম্বর, ২০১৫
উলামায়ে দেওবন্দের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন করার পূর্বে একবার ভাবুন
ধর্মের প্রতিটি বিষয় আল্লাহ’র রাসূল (সা:) –এর মাধ্যমে উম্মতের কাছে পৌঁছেছে। পরবর্তীতে যদিও বিভিন্ন পারিভাষিক নামে বিভক্ত হয়েছে, কিন্তু সবকিছুর ভিত্তিমূল রাসূল (সা:)। যেমন ফিক্বাহ, তাসাওউফ, হাদীস, তাফসীর, উসূল, হিকমাত, কালাম, রাজনীতি বর্তমানে স্বতন্ত্র অবস্থানে থাকলেও সবকিছুর সূচনা হুযুর (সা:) থেকে হয়েছে। উলামায়ে দেওবন্দ সবগুলো বিষয়কেই গ্রহণ করেছেন। এর ফলে ইতিহাস বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, […]
Read More উলামায়ে দেওবন্দদ্বীনের খিদমাতে উলামায়ে দেওবন্দের অবদান
বিগত শতাব্দীতে বিশ্ববাসীর উপর উলামায়ে দেওবন্দের অবদান এতো বেশি যে, দ্বীনী খিদমাতে তাঁদের অবদানকে অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। মুফতী তাক্বী উসমানী (হাফিজাহুল্লাহ), মাওলানা তারেক জামীল (হাফিজাহুল্লাহ) –এর ন্যায় গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিগণ পুরো পৃথিবী ভ্রমণ করে বলেছেন, উলামায়ে দেওবন্দের মতো দ্বিতীয় আরেকটি জামাত বিশ্বের বুকে নেই। কাদিয়ানী গোষ্ঠী যখন রাসূল (সা:) –এর নামে মিথ্যাচার করেছে, উলামায়ে […]
Read More উলামায়ে দেওবন্দআল্লাহ তায়ালা কর্তৃক নির্বাচিত
উলামায়ে দেওবন্দ সম্পর্কে আল্লামা কাশ্মীরী (রহঃ) বলতেন; সাহাবায়ে কেরামের একটি দল যাচ্ছিলো। আল্লাহ তায়ালা তাঁদের মধ্য থেকে কিছু আত্মাকে রেখে দিলেন। এই আত্মাগুলোই পরবর্তীতে উলামায়ে দেওবন্দের রূপে জন্ম নিয়েছে। যাতে করে শেষ যুগের মানুষেরা সাহাবায়ে কেরামের আদর্শকে স্বচক্ষে দেখতে পারে। বাস্তবেই উলামায়ে কেরামের আদর্শকে দেখুন। তাঁদের খোঁদা ভীরুতা দেখুন। মাথা থেকে পা পর্যন্ত উলামায়ে দেওবন্দ […]
Read More উলামায়ে দেওবন্দরাসূল প্রেমী হযরত মাদানী (রহঃ)
সায়্যিদ হুসাইন আহমদ (রহঃ) –এর অন্তরকে আল্লাহ তায়ালা রাসূল (সা:) –এর মুহাব্বাতে ভর্তি করে দিয়েছিলেন। তাঁর জীবনীতে লেখা হয়েছে যে, জ্বিলহজ্জ মাস শুরু হতেই তিনি অস্থির হয়ে উঠতেন। মনে হতো, জ্বিলহজ্জের প্রথম দশকে তাঁর দেহ তো বাড়িতে; কিন্তু মন যেন আরবে অবস্থান করছে। সারাদিন ধ্যানমগ্ন থাকতেন। এমনকি রুটি খাওয়ার সময় কখনো কখনো বসা থেকে দাঁড়িয়ে […]
Read More উলামায়ে দেওবন্দজ্ঞানের জগতে হযরত থানভী (রহঃ) –এর মর্যাদা ও হযরত কাশ্মীরী (রহঃ) –এর অতুলনীয় স্মরণশক্তি
জ্ঞানের জগতে হযরত থানভী (রহঃ) –এর মর্যাদা। হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী (রহঃ) দারুল উলূম দেওবন্দের সৌভাগ্যবান সন্তান ছিলেন। আল্লাহ তায়ালা তাঁকে জ্ঞানের জগতে এতো মর্যাদা দান করেছিলেন যে, তিনি একই সাথে মুফাসসির, ফক্বীহ এবং সূফী ছিলেন। দ্বীনের প্রতিটি স্তরে আল্লাহ তায়ালা তাঁকে সম্মানিত করেছেন। ছাত্র থাকাবস্থায়ই তাঁর মাঝে ভবিষ্যতের হাকীমুল উম্মতের লক্ষণ স্পষ্ট হয় […]
Read More উলামায়ে দেওবন্দঅবশেষে জানাযায় অংশগ্রহণ
শায়খুল হাদিস আবদুল হান্নান (রহঃ) এর জানাযায় শেষ পর্যন্ত অংশগ্রহণ করতে পারলাম। আলহামদুলিল্লাহ্। মাত্র ২/৩ মিনিটের বিলম্ব এতোদূরের সফরকে ব্যর্থ বানিয়ে দিতো। পাগলায় ইতিপূর্বে অনেকবার যাওয়ার পরিকল্পনা করেছি। এতোদিন যাওয়া হয়নি। অবশেষে আজ গেলাম। কিন্তু এই যাত্রাটা ছিলো বড্ড কষ্টের। পাগলার সোনার মানুষটিকে শেষ বিদায় জানাতে মাদরাসা ময়দানে সমবেত হয়েছিলেন, কয়েক হাজার জনতা। শোকার্ত জনতার […]
Read Moreস্মৃতির মণিকোঠায় চির উজ্জ্বল হয়ে থাকবেন শায়খুল হাদিস আবদুল হান্নান রাহমাতুল্লাহি আলাইহি
শাইখের সাথে জড়িয়ে আছে অনেকগুলো স্মৃতি। ছোটবেলা থেকেই তো দেখে আসছি। দেখা হলেই কেমন আছি? জানতে চাইতেন। পরিচিত কাউকে পেলেও খোঁজখবর নিতেন। সর্বশেষ ০৩ আগস্ট দরগাহ গেইটের পাশে অবস্থিত নুরজাহান হসপিটালে দেখতে গেলাম। বেশকদিন ধরে দেখতে যাবো যাবো করে যাওয়া হচ্ছিলো না। রুমে প্রবেশ করে মোসাফাহা করলাম। সেদিন বেশ জ্বর এসেছিলো। চিনতে না পেরে জিজ্ঞেস […]
Read More স্মৃতিচারণহজে যাচ্ছেন তথ্যমন্ত্রী ও বিমানমন্ত্রী
বার হজে যাচ্ছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি তথমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এবং বেসামরিক বিমানমন্ত্রী বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর হজে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাসদের সাধারণ সম্পাদক শরীফ নূরুল আম্বিয়া। বেসামরিক বিমানমন্ত্রী রাশেদ খান মেননের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের গণসংযোগ কর্মকর্তা শেফায়েত ইসলাম। শেফায়েত […]
Read More৭৮৬ সংখ্যা কি হিন্দু দেবতা হরি কৃষ্ণের নামের সমষ্টি?
চিঠিপত্র দলিলাদি ইত্যাদিতে ব্যাপকহারে بسم اللہ الرحمن الرحیم -এর পরিবর্তে ৭৮৬ লেখা হয়। বলা হয় যে, بسم اللہ লেখা কাগজপত্র মাটিতে পড়লে আল্লাহ তায়ালার নামের অসম্মান হয়ে থাকে। এই শিষ্টাচার বহির্ভূত কাজ থেকে বেঁচে থাকার জন্যই بسم اللہ –এর বদলে ৭৮৬ লেখা হয়। অথচ ধর্মীয় কিতাবাদিতে স্পষ্টভাবে রয়েছে যে, প্রতিটি কাজ মহান আল্লাহ’র নামে শুরু […]
Read More