১) অনেক ভেবে দেখলাম, অনলাইনে না আসলেই আমার লাভ। তবুও আসতে হয়। যেদিন নেট থাকে না, একসাথে অনেকগুলো লেখা লিখি। আর অনলাইনে আসলে লেখার বদলে পড়তেই সময় চলে যায়।
২) আমার একাধিক বন্ধু (সবাই মাদরাসার ছাত্র) জান্নাতুন নাঈম প্রীতি নামের একটা মেয়ের প্রশংসা করে ফেসবুক আলোকিত করে তুলেছেন। কারণ মেয়েটা প্রথম আলোর বিপক্ষে লিখেছিলো। আচ্ছা, এই মেয়েই যখন হেফাজতে ইসলামকে নিয়ে কটূক্তি করে, আল্লামা আহমদ শফিকে নোংরা ভাষায় গালি দেয়, তখন কি আপনারা তার সাথে প্রশংসার বিপরীত আচরণ করেন! কষ্ট পেয়েছি। আসিফ মহিউদ্দিনও কখনও কখনও আলুর বিরুদ্ধে লিখেছিলো। প্রমাণ আছে। একটা মেয়ের জন্য প্রশংসা করতে পারলে ছেলে হিসেবে আসিফেরও প্রশংসা পাওয়া উচিত। (কওমি পড়ুয়া ভাইদের কাছে এমন আচরণ কাম্য নয়)
*রাগ করার কিছু নেই। যাদের জন্য মমতা বেশি, তাঁদের সাথে অমন একটু কঠিন ভাষায় কথা না বললে কার সাথে বলবো!
৩) আজ যুগান্তরে সরকারদলীয় এমপি নুরুল ইসলাম বিএসসি হেফাজতের বিরুদ্ধে একটা লেখা প্রসব করেছেন। পড়ার পর মনে হলো, বাংলাদেশের এমপি, মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হওয়াটা শর্ত। কারণ পাগলের আচরণ সমাজে ধর্তব্য হয় না। এতো মিথ্যাচার, তবুও লেখা ছাপা হওয়ার মানে কি! সহজ কথা। পাগলের লেখা। এতে কোনো মানে খোঁজার প্রয়োজন নেই।
৪) দেশীয় ইসলামী রাজনীতির সাথে সক্রিয়ভাবে জড়িত নই। জড়িত হওয়ার ইচ্ছেও নেই। তবে কক্ষনো ঘৃণা আসেনি। আজ মনের ভেতর সামান্য হলেও ঘৃণা জায়গা নিলো। স্বাগতম ১ মে, ২০১৩ ফেসবুকে প্রকাশিত