হেফাজতে ইসলামকে একটি ব্যর্থ সংগঠণ প্রমানে অচেতন তরুন আলেমরাই যথেষ্ট। যারা শুধু চিৎকার করে কথা বলতে জানেন। আজকে আশুলিয়ার ব্যর্থতা যার বাস্তব প্রমাণ।
আগামিতে এমন ঘটলে সহজে সবাই জানবে হেফাজতে ইসলাম একটি আঞ্চলিক সংগঠণ। আহমদ শফির ক্ষমতা চট্রগ্রামেই সীমাবদ্ধ।
(অক্ষম মানুষদের বলি, হাটার মুরোদ নেই বাপু দৌড়ুতে চাও কেনো! এভাবেই নির্বোধেরা চিরকাল মিল্লাতের ক্ষতি করে এসেছে!)
*চরম রাগাণ্বিত অবস্থায় লিখছি। খারাপ শব্দ ব্যবহারের জন্য দুঃখিত।
স্ট্যাটাসের ব্যাখ্যা> আমি যতটুকূ জানি,কেন্দ্র থেকে বিভাগ বা জেলা ভিত্তিক কমিটি করার কোনো উদ্যোগ নেয়া হয়নি। আল্লামা আহমাদ শফি সাহেবের নাম থাকায় বিভিন্ন স্থানে কওমি কেন্দ্রিক দলের নেতা কর্মিরা মাঠে নেমেছেন। সহজে বললে যে যেখানে পারছেন নাম ব্যবহার করছেন। ইতিপুর্বে জামায়াত ও হেফাজতের নাম ব্যবহার করেছে। এখন কেন্দ্র থেকে যদি সঠিক কোনো ব্যবস্থা না নেয়া হয়,তবে চট্রগ্রামের সাফল্য মিলিয়ে যেতে সময় লাগবে না। ইতিমধ্যে হলুদ মিডিয়া কাজ শুরু করে দিয়েছে।
আমি অন্তত কওমি ভাবধারার এমন দশজন মানুষের নাম বলতে পারবো,যাদের আইটির উপরে অসমান্য দক্ষতা আছে। তাদের মধ্যে একজনকে যদি মুখপাত্র নিয়োগ করা হয়,মহান স্রষ্টার নামে শপথ,দেশের প্রতিটি জায়গায় হেফাজতে ইসলাম সাফল্য লাভ করবে। যারা ব্লগার না বলে বলগার বলেন,তারা কিভাবে দায়িত্ব পান,বুঝতে কষ্ট হয়।
আমি এখন খুব কম সময় অনলাইনে কাটাই,তবুও আমার কাছে যেসব ডকুমেন্ট আছে,সেসবের মধ্যেই আন্দোলন চালানোর মতো অগণিত রসদ পাওয়া যাবে। তবে ভাবুন তো যারা লম্বা সময় নিয়ে খুজে বেড়াবে,তারা কি পরিমান প্রমান খুজে পাবে!
বলার মতো পরিবেশ এবং মন মানসিকতা নেই। নইলে যেসব তথ্য জেনেছি,জোর গলায় বলতাম হেফাজতে ইসলাম কিছু সার্থান্বেষি মানুষের কারনে শতভাগ সাফল্য লাভ করতে পারবে না। March 15, 2013