(৪)
নেতৃত্বের প্রয়োজনীয় গুণাবলি।
১) দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা, ২) ব্যক্তিত্ব, ৩) বুদ্ধিমত্তা, ৪) সহনশীলতা ও আত্নসংযম,
৫) কোমলতা ও কঠোরতা, ৬) দূরদৃষ্টি, ৭) সুবক্তা ও উত্তম শ্রবণকারী,
৮) সুশিক্ষা, ৯) দায়িত্ববোধ। ১০) ধার্মিকতা।
প্রশাসনে কয়েকটি কারনে দুর্নীতি হয়ে থাকে।
১) সামাজিক কারণ, ২) পরিবেশগত কারণ, ৩) রাজনৈতিক কারন, ৪) অর্থনৈতিক কারণ, ৫) জনগণের শিক্ষাগত মান ও দৃষ্টিভঙ্গি।
স্বাধীন রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে সম্পর্ক পরিচালনার লক্ষ্যে বুদ্ধি ও দক্ষতার প্রয়োগই হচ্ছে কুটনীতি।
পরিকল্পনা প্রণয়ন,সংগঠন গড়া,নেতৃত্ব দান এবং নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে একটা প্রতিষ্টান গড়ে উঠতে পারে।
(৫)
মানুষের যোগ্যতাই তার সবচেয়ে বড় শত্রু। কোন কারন ছাড়াই যোগ্য ব্যক্তিদের শত্রু শুধু বাড়তেই থাকে।
আমরা কি পারি না নিজেদের পরিবর্তন করতে? যোগ্য মানুষদের প্রতিপক্ষ না ভেবে বন্ধু ভাবতে?
আমাদের কি নেই! সব কিছু থাকতে কেন অন্যের পিছনে আমরা শত্রুতা বশত লেগে থাকি!
মানুষের দোষত্রুটি খুঁজে বের করাকে ‘ছিদ্রান্বেষণ’ বলা হয়।
আল কোরআনের নির্দেশ হলো : তোমরা একে অন্যের গোপনীয় বিষয় সন্ধান করো না।
কোন লোকের মধ্যে যে দোষ নেই,তার প্রতি সে দোষ আরোপ করাকে অপবাদ বলা হয়। অপবাদ গীবতের চেয়ে গুরুতর অপরাধ।
প্রমাণ ব্যতীত কোন মুসলমানের প্রতি কু-ধারণা করা হারাম।
রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন : তোমরা অহেতুক ধারণা থেকে বেঁচে থাকবে। কেননা অহেতুক ধারণা জঘন্যতম মিথ্যা।
(৬)
আজেবাজে মানুষের সাথে তুমি সম্পর্ক রাখবে না। এমনকি যারা তুলনামূলক কম উদ্যমী; সে সকল মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক কমিয়ে পরিশ্রমী মানুষদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলো। এই সাহচর্য তোমার সাফল্য প্রতিষ্ঠার উৎসে পরিণত হবে।
মনে রাখবে সহপাঠী মানেই বন্ধু নয়। সুসম্পর্ক থাকবে সবার সাথে। কিন্তু বন্ধুত্ব হবে তাঁদের সাথে, যাঁদের চেতনা ও লক্ষ্যের সাথে তোমার মিল রয়েছে।