(১) ইসলামিয়া ইউনুছিয়া ব্রাহ্মণবাড়ীয়া মাদ্রাসার ১০০ বৎসর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত দস্তরবন্দী মহা- সম্মেলনে যাবো কি যাবো না, দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিলাম। অবশেষে বিবাড়িয়ার পথে যাত্রা করলাম। সম্মেলন উপভোগ করার পাশাপাশি শহর ঘুরে বেড়ানো এবং দাওয়াত খাওয়ার কার্যক্রমও চলবে ইনশাল্লাহ। আগামিকাল সিলেটে ফিরে আসার ইচ্ছে করছি। দোয়া চাই। ফেসবুকে প্রকাশিত
(২) জামেয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া ব্রাহ্মণবাড়ীয়া মাদ্রাসার সম্মেলনে অংশগ্রহণ করার পাশাপাশি শহর ঘুরে দেখা ও বিভিন্নজনের সাথে সাক্ষাত শেষে এখন সিলেটের পথে যাত্রা করলাম। হাতে সময় থাকলে হয়তো সম্মেলনের শেষদিন পর্যন্ত থাকতাম। তবুও যেটুকু সময় ছিলাম, তাতে নির্দ্বিধায় বলতে পারি, এই ভ্রমণে সত্যি আমি তৃপ্ত।
ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার মানুষ, ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার খাবার দাবার সবকিছুই মনে রাখার মতো। আর কিছু না হোক, শুধু খাটি গরুর দুধ আর রশমালাই খাবার জন্য আমি ব্রাহ্মণবাড়ীয়ায় আবার আসতে রাজি।
তিতাস নদীর তীর আর সাড়ে তিনশ বছর পুরনো ভাদুঘড় শাহী মসজিদ দেখার স্মৃতি অনেকদিন মনে থাকবে ইনশাআল্লাহ।
ভ্রমণ নিয়ে আক্ষেপ যে নেই তা নয়। তড়িঘড়ি করে চলে আসা, পরিচত সবার সাথে সাক্ষাত না হওয়া, স্মারক খুঁজে না পাওয়ার আক্ষেপ তো আছেই। তবে আক্ষেপের তুলনায় মুগ্ধতা এতো বেশি যে, ইচ্ছে করলেও মন খারাপ করতে পারবো না।
নিরাপদে সিলেট পর্যন্ত যাতে পৌছুতে পারি, এজন্য সবার কাছে দোয়া চাই। ফেসবুকে প্রকাশিত ফেসবুকে প্রকাশিত