১ম পদ্ধতি) তুমি আল্লামা আহমাদ শফীকে রাজাকার বলার কারণে দেশপ্রেমিক। আমি শাহরিয়ার কবিরকে মুরগি চুর বলায় রাজাকার।
তুমি হেফাজতে ইসলামকে হেফাজতে জামায়াত বলায় দেশ-দরদি। আমি গণজাগরণ মঞ্চকে নাস্তিকের মোসাহেব বলায় দেশদ্রোহী।
তুমি কওমি মাদ্রাসাকে জঙ্গিবাদের আস্তানা বলে পণ্ডিত। আমি নাস্তিক্যবাদী শিক্ষানীতির বিরোধিতা করে গণ্ডমূর্খ।
তুমি ধর্ম অবমাননা করেও ব্লগার হওয়াতে নির্দোষ। আমি যৌক্তিক বিচার দাবী করে অপরাধী।
২য় পদ্ধতি) রাখ তোর নীতিকথা। তোর মূর্খ মার্কা নীতির …… পুড়ি। তুই গালি দিলে আমি কেন গালি দেব না! তুই দেশপ্রেমিক হলে আমি কেন হবো না! তুই পণ্ডিত হলে আমি কেন হবো না! তোর গোবর ভর্তি বস্তাপচা যুক্তি বুড়িগঙ্গায় ভাসিয়ে দেয়। এখানে গন্ধ ছাড়তে আসলে …… দিবো। (ডট ডটে নিজের রুচি অনুযায়ী কিছু বসিয়ে নিতে পারেন)
১ম পদ্ধতির দিন শেষ। এখন ২য় পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। খারাপ লাগলেও করতে হবে। অশ্লীল শুনালেও করতে হবে। আপনি এই পথে না চললেও তারা চলবে। আপনি কিছু না বললেও তারা বলবে। তবে কেন নিজে কষ্ট পাবেন! নিজেকে ছোট ভাববেন! নাস্তিদের সাথে এভাবেই লড়াই করতে হয়। তবে যদি তারা ভদ্রতা দেখায় তবে ভিন্ন কথা। April 5, 2013