শুনেছিলাম, কয়েকবছর পূর্বে মিশরের এক মন্ত্রী ইমাম সাহেবদের নির্দেশ দিয়েছিলেন যে, জুমুয়ার নামাজ যেন ৩০ মিনিটের মধ্যে শেষ করা হয়। এবার ছবিতে দেখলাম সেই মিশরে, জুমুয়ার নামাজ নারী-পুরুষ একই কাতারে দাঁড়িয়ে আদায় করেছে। ঈদের নামাজে নারী-পুরুষের পাশাপাশি মাসকটও দাঁড়িয়ে আছে। কিয়ামত সম্ভবত খুব দূরে নয়।
আধুনিকতারও একটি সীমা আছে। অতি আধুনিকতা আর উদার মানসিকতার নামে ধর্মীয় বিঁধানকে নিয়ে এতোটা অবজ্ঞা সম্ভবত আবদেল ফাত্তাহ আল–সিসি ক্ষমতায় থাকার কারণে হয়েছে। সন্দেহ নেই, নামসর্বস্ব মুসলিম দেশগুলোর ঊর্ধ্বতন সেনা-কর্মকর্তারা পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোর জন্য একেকটি বিশ্বস্ত কুকুরের ভূমিকা পালন করছে।
এসব ছবি দেখে কাশ্মীরের এক ভাই লিখছেন; হু স্যাইজ ইট নীডস এ প্যানেল অফ উলামা টু গিভ তাকফীর টু “সিসি”। আই ডিক্লেয়ার “সিসি” অ্যান্ড হিজ দ্বীন অ্যাজ কুফুর।
কে বলেছে “সিসিকে” কাফির ফতোয়া দেয়ার জন্য একদল আলেমের মতামত লাগবে? আমি বলছি যে, “সিসি” কাফির এবং তার ধর্ম হচ্ছে কুফুরী ধর্ম। সেই ভাই ভুল তো কিছু বলেননি। সত্য কথাই তো বলেছেন। নাকি? ফেসবুকে প্রকাশিত