(১) দ্বীনী শিক্ষার মৌলিক উদ্দেশ্যের মাঝে একটি হচ্ছে “পরিবেশের প্রভাবে প্রভাবিত না হওয়া।” অথচ খুঁজলে দেখা যাবে, উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব হয়তো পরিবার নয়তো খাদেম কিংবা মোসাহেব দ্বারা প্রভাবিত হন। আর অন্যের মাধ্যমে প্রভাবিত হয়ে তিনি এমন প্রভাব বিস্তার শুরু করেন যে, ন্যায়-অন্যায়, ভদ্রতা-অভদ্রতা, সততা-দুর্নীতি জাতীয় শব্দ তার অভিধান হতে হারিয়ে যায়। অথচ যে কোনো কাজ ভালোমতো করার জন্য ভাল-মন্দের পার্থক্য জানা আবশ্যক।
বিশ্বাস, ভালোবাসা, ভরসা মানবীয় গুণের অংশবিশেষ। কিন্তু অপাত্রে বিশ্বাস, ভালোবাসা, ভরসা মানুষকে অমানুষ বানিয়ে দিতে বিলম্ব করে না। ফেসবুকে প্রকাশিত
(২) ট্রেনে কিংবা বাসে ভ্রমণের সময় নামাজ আদায় করা সাধারণত কঠিন হয়ে পড়ে। অধিকাংশ মানুষ নামাজ পড়ে না বলে দেখাদেখি অনেক নামাজি লজ্জায় নামাজ ছেড়ে দেন। কেউ কেউ ভাবেন, আমি একা নামাজ পড়লে সবাই হয়তো হাসবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু আমরা যদি ভাবি যে, আমার/আমাদের নামাজ পড়ার কারণে আরও অনেকে নামাজ আদায়ের হিম্মত পাবে, তবে নিজের দায়িত্ব আদায়ের পাশাপাশি অত্যন্ত মহত একটি কাজে সহযোগিতার অংশীদার হতে পারতাম। সত্যি ভাবনাকে ভালো কাজে ব্যবহার করা কতোই না সহজ। ফেসবুকে প্রকাশিত